ইয়াছিন সরকার চতুর
সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর হতে হাটপাচিল পর্যন্ত নদী খননের কাজ দুটি ড্রেজার দিয়ে ড্রেজিং কাজ চলমান রয়েছে। স্থানীয় ব্যক্তিদের মতে ” আগামি ২ বছর কাজ করলেও যমুনার চর কেটে ফেলা কোন ভাবেই সম্ভব নয় “।
গত তিন বছর ধরে সিরাজগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা নদী শাসনের আদলে নদী পাড়ের জনগোষ্ঠীর মধ্যে শান্তনামূলক কাজ করেছে স্থানীয় তথ্যসূত্রে জানা যায়। তারা গাঙচিল টিভিকে জানান ” পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান শুষ্ক মৌসুমে কাজ না করে বর্ষা মৌসুমে কাজ শুরু করেই কয়েকদিন পরেই আবার সেই কাজ বন্ধ করে দেয়। তারা আরও জানান বরাবরের ন্যায় এবারও আমাদেরকে আস্বস্ত করেছে ; শুষ্ক মৌসুমে কাজ না করে বর্ষা মৌসুমে কাজ আরম্ভ করবে।
জালালপুর গ্রামের আলহাজ্ব শেখ জানান ” কাজের নামে অকাজ করে সরকারের কোষাগার খালি করা ছাড়া আর কিছুই নয়! কাজ করলে শুষ্ক মৌসুমে শুরু করুক! সরকার কাজের বাজেট ও একনেকে অনুমোদন দিয়েছে ২০২০ সালে। ”
স্থানীয় এলাকাবাসী গাঙ্গচিল টিভিকে আরো জানান ” পানি উন্নয়ন বোর্ড ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে কাজ না দিয়ে সেনাবাহিনীর হাতে কাজের গুরুদায়িত্ব তুলে দেওয়া হোক! তাহলেই কাজের কোন ত্রুটি থাকবে না, আমরা যমুনার করাল গ্রাস হতে রক্ষা পাব। পরিবার নিয়ে আর রাস্তায় বের হতে হবে না। “
Leave a Reply