আবুল কাশেম
নড়াইল সদর উপজেলার বাহির গ্রামের মৃতঃ লালমিয়া
শেখের মেঝো ছেলে, আঃ সালাম শেখ, বিগত ইং ২৩/৮/২০২০ তারিখে, পার্শবর্তী শেখহাটি ইউনিয়নের দেবভোগ গ্রামের, রাধাবল্লভ বিশ্বাসের নিকট হইতে ৮৭নং দেবভোগ মৌজায় আর,এস চুড়ান্ত ২৮৯০দাগে ২৪শতক ও ২৮৭৫দাগে ৪৮ শতক জমি কবলা দলিল মুলে, তাহার দুই পুত্র যথাক্রমে সম্রাট শেখ ও আলম শেখের নামে সর্বমোট ৭২ শতক জমি ক্রয় করেন।পরবর্তীতে ওই জমি চাষআবাদ করতে গেলে, উক্ত রাধাবল্লভ এর সন্ত্রাসী ভাঁতিজা সুফল বিশ্বাস নিজস্ব
সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে উক্ত সালাম শেখকে বাঁধা প্রদান করে।এবং নিজে ও নিজ পরিবারের অন্যান্য শরিক দিয়ে, সালামের পরিবারের নামে বিভিন্ন মিথ্যা, মনগড়া
মামলা দিয়ে হয়রানি করছে বলে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়।এরপর জমিতে যেতে না পেরে সালাম শেখ, নড়াইল সদর থানায় অভিযোগ দ্বায়ের করে।অভিযোগ
করার পর সদর থানার এএসআই বরুন বিষয়টি তদন্ত করে, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট জানান।এরপর
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, জনাব মাহমুদুর রহমান উভয় পক্ষকে থানায় ডেকে এনে মিমাংসা করার চেষ্টা করেন।
মাত্র দুই দিন পরে ঈদুল আযহা থাকায় পরবর্তীতে বসে
মিমাংসা করা হবে বলেন।সেই পর্যন্ত উভয় পক্ষকে, শান্তি শৃংখলা বজায় রাখতে, এবং উক্ত জমিতে কোন রকম কাজ না করতে নির্দেশ প্রদান করেন।সেই মতে
৫/৮/২০২২ তারিখ শালিসি বসার দিন নির্ধারন করেন।
পক্ষান্তরে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নির্দেশ উপেক্ষা করে, রাধাবল্লভরা বিবাদ করার মানষে,উক্ত জমিতে পাট জাঁগ দেয়।সে কথা জানতে পেরে, সালাম শেখের স্ত্রী
মোমেনা বেগম তার পুত্রবধূ দের সাথে নিয়ে দেখতে যায়।তারা দেখতে গেলে ওই জমিতে থাকা সন্ত্রাসী সুফল, রাধাবল্লভ সহ সবাই মিলে তাদেরকে বেদম মারপিট করে।সে কারনে মোমেনা বেগমের বাঁম চোঁখ সহ বিভিন্ন যায়গায় আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে, নড়াইল সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে।এলাকাবাসি তদন্ত পুর্বক বিচার দাবী করেন।