বেনাপোল প্রতিনিধিঃ
যশোরর শার্শার নারায়নপুর আশরাফুল মাদারীস কওমী মাদ্রাসায় বিষাক্ত বিস্কুট খেয়ে মাহিন (১৩) নামে এক ছাত্র নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় এ মাদ্রাসার আরো ৬জন ছাত্র আহত হয়েছে। তাদের মধ্যে মামুনুর রশিদ (১০) নামে এক ছাত্রকে গুরুতর আহত অবস্থায় যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। শুক্রবার (২৯ জুলাই) বিকালে শার্শার নারায়নপুর আশরাফুল মাদারীস কওমী মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে।
নারায়নপুর আশরাফুল মাদারীস কওমী মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ মাওলানা আনারুল ইসলাম জানান, ছাত্ররা দুপুরের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে ছিল। তারপর বিকালে এক ছাত্রের বাড়ী থেকে দেওয়া বিস্কুট খাওয়ার পরে ছত্ররা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎক মাহিন নামে এক ছাত্রকে মৃত ঘোষনা করে। আহতদের মধ্যে এক ছাত্রকে যশোরে ভর্তি করা হয়েছে।
ঐ মাদ্রাসার এক ছাত্রের দুলাভাই রাসেল আহমেদ (যিনি বিস্কুট কিনে দিয়ে ছিল) বলেন, বৃহষ্পতিবার বিকালে উপজেলার নাভারন বাজারের ফুটপথ খেকে ৫শ’ গ্রাম ওজনের দুই প্যাকেট বিস্কুট কিনে দিয়ে ছিলাম। শুক্রবার বিকালে সংবাদ পায় সেই বিস্কুট খেয়ে আমার শালাসহ সাতজন বাচ্ছা অসুস্থ্য হয়ে পড়ে। তার মধ্যে একজন মারা গেছে।
শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডাঃ সিদ্দিকুর রহমান জানান, বিকালে কওমী মাদ্রাসার ৭জন ছাত্রকে অসুস্থ্য অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসলে মাহিন নামে এক ছাত্রকে মৃত ঘোষনা করা হয়েছে। এক ছাত্রের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকীদের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে সবাই ভালো আছে।
এ বিষয়ে শার্শা থানার অফিসার ইনচার্জ মামুন খান জানান, বিষয়টি আমি শুনেছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ তদন্ত করছে। নিহত শিশুকে ময়না তদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। বিস্তারিত পরে জানা যাবে। #
An intriguing discussion is definitely worth comment. Theres no doubt that that you should write more on this subject, it might not be a taboo subject but usually people dont talk about these topics. To the next! Best wishes!!