মোঃ সবুজ গাজী, সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টারঃ-
ছাত্রদলের শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে যশোর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক কে কৈফিয়ত ও ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের তলব.
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের নির্দেশনা মতে বন্যার্তদের সহযোগিতায় অনুদানের টাকা জমা দেওয়ার কারণে,জেলা ছাত্রদলের স্বৈরাচারী এবং অসাংগঠনিক সিদ্ধান্তের মাধ্যমে যশোর জেলা ছাত্রদলের অন্তর্গত অভয়নগর,মনিরামপুর ও বাঘারপাড়া উপজেলা ও পৌর ছাত্রদলের এগারো জন দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ কে শোকজ নোটিশ দিয়েছিলো।
যেখানে সাংগঠনিক অভিভাবক এবং কেন্দ্রীয় সংসদের নির্দেশনা ছিল যার যতটুকু সামর্থ্য আছে ,সেই সামর্থ্য অনুযায়ী কেন্দ্রীয় সংসদের কাছেই অনুদান পৌঁছে দিতে হবে।
তাহলে যশোর জেলা ছাত্রদলের অন্তর্গত প্রত্যেক ইউনিটের নেতাকর্মীদের মুখে মুখে একটা প্রশ্ন ঘুরে বেড়াচ্ছে যশোর জেলা ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং সাংগঠনিক সম্পাদক ,বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং কেন্দ্রীয় সংসদ থেকে শক্তিশালী কিনা?
ইতিপূর্বে যশোর জেলা ছাত্রদলের বিরুদ্ধে অনেক অসাংগঠনিক এবং স্বৈরাচারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার পরেও কোন শাস্তি মূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করায়,যশোর জেলা ছাত্রদল নিজেদেরকে কেন্দ্রীয় সংসদ থেকে শক্তিশালী দাবি করে নেতাকর্মীদের কাছে।
অবিলম্বে যশোর জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক ভিত্তি মজবুত এবং শক্তিশালী করার জন্য যশোর জেলা ছাত্রদলের বিরুদ্ধে চরম সাংগঠনিক শাস্তি নিশ্চিত করে,কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন কমিটি গঠনের মাধ্যমে জেলা ছাত্রদল কে স্বতন্ত্র সংগঠনের মর্যাদা দেওয়ার জন্য ছাত্রদলের সব শ্রেণীর নেতাকর্মীরা দাবি জানিয়েছেন।